Friday, 11 April 2014

Sahih bukhai belief

وَهُوَ قَوْلٌ وَفِعْلٌ، وَيَزِيدُ وَيَنْقُصُ. قَالَ اللَّهُ تَعَالَى: {لِيَزْدَادُوا إِيمَانًا مَعَ إِيمَانِهِمْ}، {وَزِدْنَاهُمْ هُدًى}، {وَيَزِيدُ اللَّهُ الَّذِينَ اهْتَدَوْا هُدًى}، {وَالَّذِينَ اهْتَدَوْا زَادَهُمْ هُدًى وَآتَاهُمْ تَقْوَاهُمْ}، {وَيَزْدَادَ الَّذِينَ آمَنُوا إِيمَانًا}، وَقَوْلُهُ: {أَيُّكُمْ زَادَتْهُ هَذِهِ إِيمَانًا فَأَمَّا الَّذِينَ آمَنُوا فَزَادَتْهُمْ إِيمَانًا}. وَقَوْلُهُ جَلَّ ذِكْرُهُ: {فَاخْشَوْهُمْ فَزَادَهُمْ إِيمَانًا}. وَقَوْلُهُ تَعَالَى: {وَمَا زَادَهُمْ إِلاَّ إِيمَانًا وَتَسْلِيمًا}. وَالْحُبُّ فِي اللَّهِ وَالْبُغْضُ فِي اللَّهِ مِنَ الإِيمَانِ. وَكَتَبَ عُمَرُ بْنُ عَبْدِ الْعَزِيزِ إِلَى عَدِيِّ بْنِ عَدِيٍّ إِنَّ لِلإِيمَانِ فَرَائِضَ وَشَرَائِعَ وَحُدُودًا وَسُنَنًا، فَمَنِ اسْتَكْمَلَهَا اسْتَكْمَلَ الإِيمَانَ، وَمَنْ لَمْ يَسْتَكْمِلْهَا لَمْ يَسْتَكْمِلِ الإِيمَانَ، فَإِنْ أَعِشْ فَسَأُبَيِّنُهَا لَكُمْ حَتَّى تَعْمَلُوا بِهَا، وَإِنْ أَمُتْ فَمَا أَنَا عَلَى صُحْبَتِكُمْ بِحَرِيصٍ. وَقَالَ إِبْرَاهِيمُ: {وَلَكِنْ لِيَطْمَئِنَّ قَلْبِي}. وَقَالَ مُعَاذٌ: اجْلِسْ بِنَا نُؤْمِنْ سَاعَةً. وَقَالَ ابْنُ مَسْعُودٍ: الْيَقِينُ الإِيمَانُ كُلُّهُ. وَقَالَ ابْنُ عُمَرَ: لاَ يَبْلُغُ الْعَبْدُ حَقِيقَةَ التَّقْوَى حَتَّى يَدَعَ مَا حَاكَ فِي الصَّدْرِ. وَقَالَ مُجَاهِدٌ: {شَرَعَ لَكُمْ} أَوْصَيْنَاكَ يَا مُحَمَّدُ وَإِيَّاهُ دِينًا وَاحِدًا. وَقَالَ ابْنُ عَبَّاسٍ: {شِرْعَةً وَمِنْهَاجًا} سَبِيلاً وَسُنَّةً.



 কোন কোন ফকীহদের নিকট ঈমান বাড়েও না কমেও না। বরং সমান থাকে। তাদের নিকট একজন নবীর ঈমান ও ইবলিসের ঈমান এক সমান। তাদের এই ‘আকীদাহ কুরআন ও সুন্নাহ বিরোধী। এটা মুরজি’আহ সম্প্রদায়ের ভ্রান্ত ‘আকীদাহর অন্তর্ভুক্ত।




Narrated by Ibn 'Umar:
حَدَّثَنَا عُبَيْدُ اللَّهِ بْنُ مُوسَى، قَالَ أَخْبَرَنَا حَنْظَلَةُ بْنُ أَبِي سُفْيَانَ، عَنْ عِكْرِمَةَ بْنِ خَالِدٍ، عَنِ ابْنِ عُمَرَ ـ رضى الله عنهما ـ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏ "‏ بُنِيَ الإِسْلاَمُ عَلَى خَمْسٍ شَهَادَةِ أَنْ لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ وَأَنَّ مُحَمَّدًا رَسُولُ اللَّهِ، وَإِقَامِ الصَّلاَةِ، وَإِيتَاءِ الزَّكَاةِ، وَالْحَجِّ، وَصَوْمِ رَمَضَانَ

Tuesday, 8 April 2014

Belief, Sahih Bukhari hadith

Narrated Talha bin 'Ubaidullah: 

A man from Najd with unkempt hair came to Allah's Apostle and we heard his loud voice but could not understand what he was saying, till he came near and then we came to know that he was asking about Islam. Allah's Apostle said, "You have to offer prayers perfectly five times in aday and night (24 hours)." The man asked, "Is there any more (praying)?" Allah's Apostle replied, "No, but if you want to offer the Nawafil prayers (you can)." Allah's Apostle further said to him: "You have to observe fasts during the month of Ramad, an." The man asked, "Is there any more fasting?" Allah's Apostle replied, "No, but if you want to observe the Nawafil fasts (you can.)" Then Allah's Apostle further said to him, "You have to pay the Zakat (obligatory charity)." The man asked, "Is there any thing other than the Zakat for me to pay?" Allah's Apostle replied, "No, unless you want to give alms of your own." And then that man retreated saying, "By Allah! I will neither do less nor more than this." Allah's Apostle said, "If what he said is true, then he will be successful (i.e. he will be granted Paradise)."  






Thursday, 3 April 2014

hadith about belief in sahih Bukhari


 Narrated 'Umar bin Al-Khattab: Once a Jew said to me, "O the chief of believers! There is a verse in your Holy Book Which is read by all of you (Muslims), and had it been revealed to us, we would have taken that day (on which it was revealed as a day of celebration." 'Umar bin Al-Khattab asked, "Which is that verse?" The Jew replied, "This day I have perfected your religion For you, completed My favor upon you, And have chosen for you Islam as your religion." (5:3) 'Umar replied,"No doubt, we know when and where this verse was revealed to the Prophet. It was Friday and the Prophet was standing at 'Arafat (i.e. the Day of Hajj)"  









একদা এক যুদ্ধবন্ধী মহিলা যার বাচ্চা পৃথক ছিল ৷ যখনই সে তার বাচ্চাকে কাছে পাচ্ছিল, তখনই তাকে বুকে টেনে নিয়ে আদর করছিল। এ দৃশ্য

দেখে আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন,



‘তোমরা কি মনে করো যে, এই মহিলাটি স্বেচ্ছায় তার বাচ্চাকে আগুনে নিক্ষেপ করতে পারে?

সকলে বলল, না।
তখন আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন -''আল্লাহর কসম! আল্লাহর কসম! আল্লাহ তার বান্দার প্রতি এই মায়ের চাইতে অধিক স্নেহশীল'' (সুবহানাল্লাহ )'

[বুখারী হা/৫৯৯৯ ‘শিষ্টাচার’ অধ্যায়, মিশকাত হা/২৩৭০]


Wednesday, 2 April 2014

in 'Belief' of Sahih Bukhari.

hadith found in 'Belief' of Sahih Bukhari.


 Narrated Talha bin 'Ubaidullah: A man from Najd with unkempt hair came to Allah's Apostle and we heard his loud voice but could not understand what he was saying, till he came near and then we came to know that he was asking about Islam. Allah's Apostle said, "You have to offer prayers perfectly five times in aday and night (24 hours)." The man asked, "Is there any more (praying)?" Allah's Apostle replied, "No, but if you want to offer the Nawafil prayers (you can)." Allah's Apostle further said to him: "You have to observe fasts during the month of Ramad, an." The man asked, "Is there any more fasting?" Allah's Apostle replied, "No, but if you want to observe the Nawafil fasts (you can.)" Then Allah's Apostle further said to him, "You have to pay the Zakat (obligatory charity)." The man asked, "Is there any thing other than the Zakat for me to pay?" Allah's Apostle replied, "No, unless you want to give alms of your own." And then that man retreated saying, "By Allah! I will neither do less nor more than this." Allah's Apostle said, "If what he said is true, then he will be successful (i.e. he will be granted Paradise)." 







 Narrated Abu Huraira: One day while the Prophet was sitting in the company of some people, (The angel) Gabriel came and asked, "What is faith?" Allah's Apostle replied, 'Faith is to believe in Allah, His angels, (the) meeting with Him, His Apostles, and to believe in Resurrection." Then he further asked, "What is Islam?" Allah's Apostle replied, "To worship Allah Alone and none else, to offer prayers perfectly to pay the compulsory charity (Zakat) and to observe fasts during the month of Ramadan." Then he further asked, "What is Ihsan (perfection)?" Allah's Apostle replied, "To worship Allah as if you see Him, and if you cannot achieve this state of devotion then you must consider that He is looking at you." Then he further asked, "When will the Hour be established?" Allah's Apostle replied, "The answerer has no better knowledge than the questioner. But I will inform you about its portents. 1. When a slave (lady) gives birth to her master. 2. When the shepherds of black camels start boasting and competing with others in the construction of higher buildings. And the Hour is one of five things which nobody knows except Allah. The Prophet then recited: "Verily, with Allah (Alone) is the knowledge of the Hour--." (31. 34) Then that man (Gabriel) left and the Prophet asked his companions to call him back, but they could not see him. Then the Prophet said, "That was Gabriel who came to teach the people their religion." Abu 'Abdullah said: He (the Prophet) considered all that as a part of faith.  

Saturday, 29 March 2014

Masjid in BAngladesh


রাজধানী ঢাকার বারিধারার বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ মসজিদ নির্মাণ করা হচ্ছে।

শুক্রবার সকলে মসজিদটির ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান।

উল্লেখ্য, দেশে এই প্রথম সবচেয়ে বড় ও নান্দনিক মসজিদ নির্মাণ করা হচ্ছে। বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার ‘এন’ ব্লকে সোয়া লাখ স্কয়ার ফুট জায়গার ওপর নির্মিত হচ্ছে এ মসজিদটি। লক্ষাধিক মুসল্লি এই মসজিদে এক সঙ্গে নামাজ আদায় করতে পারবেন।

Wednesday, 26 March 2014

Sahih Bukhari Volume 001, Book 002,

Sahih Bukhari Volume 001, Book 002,

Hadith Number 017

                
 \

                   

Hadith Number 018



                     

Hadith Number 019.




Sunday, 23 March 2014

Bangla hadis 3/23/14

হযরত আবু উমামা (রাঃ) হতে বর্ণিত, নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন, কোনো মুমিনের জন্য আল্লাহর তাকওয়া অর্জনের পর নেককার স্ত্রীর সবচেয়ে কল্যাণকর। কারণ স্বামী তাকে আদেশ করলে সে আনুগত্য করে, তার দিকে তাকালে সে (স্বামী) মুগ্ধ হয়। তাকে নিয়ে শপথ করলে সে তা (শপথকৃত কর্ম) পূরণ করে। স্বামীর অনুপস্থিতিতে নিজেকে (অন্যায়-অপকর্ম থেকে) এবং স্বামীর সম্পদ হেফাজত করে।

{সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস : ১৮৫৭}\






আনাস ইবনে মালিক (রাঃ) বলেন, আমি উমর ইবনে খাত্তাব (রাঃ) কে দেখেছি যখন তিনি আমিরুল মুমিনীন ছিলেন আর তখন তাঁর জামায় উভয় স্কন্ধের মধ্যস্থলে পর পর তিনটি তালি লাগানো ছিল।

{মুয়াত্তা মালিক, অধ্যায়-৪৮ রেওয়ায়ত-১৯}




উম্মে খাল্লাদ (রাঃ) নামের এক মহিলা সাহাবী তার সদ্য শাহাদাতবরণকারী সন্তান সম্পর্কে জানার জন্য রাসূলুল্লাহ (সাঃ)-এর দরবারে এলেন। তার চেহারা নেকাবে ঢাকা ছিল। এক সাহাবী তাকে বললেন, তুমি তোমার শাহাদাতবরণকারী সন্তান সম্পর্কে জানতে এসেছ, (আর এমন শোকের মূহূর্তেও) তোমার চেহারা নেকাবে ঢাকা! তখন সাহাবিয়্যা উত্তরে বললেন, ‘‘আমি সন্তান হারিয়েছি, লজ্জা হারাইনি’’।


পুরুষ তার দৃষ্টি সংযত রাখার পরও যদি হঠাৎ নারীর প্রতি দৃষ্টি পড়ে যায় তাহলে যেন দৃষ্টি সরিয়ে নেয়, দ্বিতীয়বার দৃষ্টি না দেয়।

রাসূলুল্লাহ (সাঃ) হযরত আলী (রাঃ) কে বলেছেন-

হে আলী! প্রথমবার যদি (অনিচ্ছাকৃত) দৃষ্টি পড়ে যায় তাহলে দ্বিতীয়বার দৃষ্টি দিও না। কেননা প্রথম দৃষ্টি (যা অনিচ্ছাকৃত হঠাৎ হয়ে গেছে) তোমাকে মাফ করা হবে, কিন্তু পুনরায় তাকালে তা মাফ করা হবে না।..


{সুনানে আবু দাউদ, হাদীস : ২১৪৯; জামে তিরমিযী, হাদীস : ২৭৭৭}



আর যদি প্রথমেই ইচ্ছাকৃত তাকায় বা দ্বিতীয়বার তাকায় তা হবে দৃষ্টির খেয়ানত। আর এ ব্যাপারে আল্লাহ তাআলা সতর্ক করে বলেছেন-

আল্লাহ তোমাদের দৃষ্টির অপব্যবহার এবং অন্তর যা গোপন রাখে তা (ভালোভাবে) জানেন।

{সূরা মুমিন : ১৯}

Bangla 3/23/14



আবু হুরায়রা রাদিআল্লাহ আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “চারটি গুণ দেখে নারীদের বিবাহ করা হয়- সম্পদ, বংশ মর্যাদা, সৌন্দর্য ও দীনদারি। তবে ধার্মিকতার দিক প্রাধান্য দিয়েই তুমি কামিয়াব হও নয়তো তোমার হাত ধুলি ধুসরিত হবে।”
{মুসলিম: ১০/৩০৫}\

Saturday, 22 March 2014

যমযম কূপের বিশেষত্ব~

~~~যমযম কূপের বিশেষত্ব~~~

১৯৭১ সালে একজন মিসরীয় ডাক্তার ইউরোপীয়
একটি পত্রিকায় লিখেন,যমযমের পানি মানুষের স্বাস্থ্য
উপযোগী নয়। তার যুক্তি ছিল, কাবা শরীফে অবস্থিত যমযম
ইঁদারা (কূপ)টি মক্কা শহরের কেন্দ্রেও সমুদ্র সমতল
থেকে নিচে অবস্থিত । ফলে শহরের সব ময়লা পানি কূপের
দিকে ধাবিত হয় এতে কূপের পানি বিশুদ্ব থাকতে পারেনা ।
বাদশা ফয়সল সংবাদটি জেনে সউদী কৃষি ও পানি সম্পদ
মন্ত্রনালয়কে যমযমের পানির বিশুদ্বতা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করান
এবং এর নমুনা ইউরোপীয় ল্যাবরেটরিতে পাঠানোর জন্য
নির্দেশ দেন। ওই মন্ত্রনালয়ে সমুদ্রের পানি থেকে পান যোগ্য
পানি উৎপাদন কাজে নিয়োজিত রসায়ন প্রকৌশলী তারিক
হুসাইনকে এ ব্যপারে তথ্য সংগ্রহের জন্য দায়িত্ব দেয়া হয়।


তিনি তার তদন্ত প্রতিবেদনে বর্ণনা করেছেন , যমযম
ইঁদারা (কূপ)টি প্রায় ১৮:১৪ ফুট। একজন ৫ফুট ৮
ইঞ্চি মানুষকে কূপে নামানো হলে তার কাধ পর্যন্ত ডুবে যায়।
সম্পূর্ণ হাটলেও তার মাথা কখনও ডুবে যায়নি। কুপের
মধ্যে কোন পাইপ বা ছিদ্র নেই।আরো সুষ্পষ্ট অনুস্ধানের জন্য
তিনি একটি শক্তি শালী পাম্পের সাহায্যে কূপের সব পানি দ্রুত
সেচে ফেলার সিদ্ধান্ত নেন। কিন্তু প্রথমে কিছুই
খুজে পাওয়া যায়নি। অবশেষে তিনি আবিস্কার করেন যে, সেচের
ফলে কূপের পানি যখন কমে আসে তখন পায়ের নিচের বালু
নাচতে থাকে।তিনি বিস্ময়ে অভিভূত হয়ে পড়েন।পায়ের নিচের
বালু চুইয়ে পানি উঠে।এরপর যমযমের নমুনা পরীক্ষার জন্য
ইউরোপের গবেষনাগারে পাঠানো হয় পানি।
মক্কা থেকে ফিরে আসার আগে তিনি স্থানীয় প্রশাসকের
সাথে কথা বলেন। তারা জানান,মক্কার আশেপাশে কয়েকটি কূপ
রয়েছে, যেগুলোর বেশী ভাগই শুকনো। অন্যগুলোও
মাঝে মাঝে শুকিয়ে যায়। কিন্তু যমযম ইঁদারা (কূপ) কখনই
শুকায়না। যমযমের পানির নমুনা সউদী ও ইউরোপীয়
গবেষনাগারে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয় এবং একই ফল
পাওয়া যায়। যমযমের পানির মধ্যে সাধারন পানির তুলনায়
ক্যালসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম সামান্য বেশী। এ কারনেই হয়ত
পরিশ্রান্ত হাজী সাহেবদের যমযমের পানি সতেজ ও সজীব
করে তোলে। কিন্তু এর চেয়েও তাৎপর্যপূর্ণ ব্যপার হচ্ছে,
যমযমের
পানিতে রয়েছে ফ্লোরাইড,ফ্লোরাইডে রয়েছে জীবানুনাশক
ক্ষমতা। ইউরোপীয় গবেষনাগার থেকে মন্তব্য করা হয়েছে,
যমযমের পানি পানের সম্পূর্ণ উপযুক্ত।
যমযম এর পানি নিসন্দেহে অন্যান্য যে কোন
পানি থেকে সাতন্ত্র, এতে প্রতি লিটারে ২০০০ মিলি গ্রাম
প্রকৃতিক উপাদান বিদ্যমান। সাভাবিক ভাবে খনিজ
পানিয়তে ২৬০ মিলিগ্রাম এর বেশী প্রকৃতিক উপাদান থাকেনা।
প্রথমতঃ যমযম এর পানিতে রাসয়নিক দ্রব্য ধনাত্বক আয়ন্স,
সোডিয়াম ২৫০ মিলি গ্রাম, ক্যালসিয়াম ২০০
মিলি গ্রাম,পটাশিয়াম ২০ মিলি গ্রাম এবং ম্যাগনেশিয়াম ৫০
মিলি গ্রাম প্রতি লিটারে।
দ্বীতিয়তঃ ঋনাত্বক আয়ন্স সালফার ৩৭২মিলি গ্রাম,
বাইকারবনেট ৩৬৬ মিলি গ্রাম, নাইট্রেড ২৭৩ মিলি গ্রাম.
ফসফেট ০.২৫ মিলি গ্রাম এবং এমনিয়া ৬ মিলি গ্রাম
প্রতি লিটারে।
যমযম পানি অলৌকিক ঘটনার অধিকার পানীয়,
একটি তৃস্না এবং ক্ষুধা উভয় মেটাতে সামর্থ্য। হুজুর পাক
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাহাবী গণ ইসলাম
প্রচারের পর পূর্বে যমযম এর পানির নাম ছিল “সাব্ব’আহ”
অথবা পরিতৃপ্তকারী। নবীজি বলেছিলেন: ” পৃথিবীর
মুখমন্ডলে সর্বোত্তম পানীয় যমযম এর পানি;
এইটি অসুস্থতা থেকে, খাবার এবং সাস্হ ভালো রাখে” হাদীস
শরীফ এর কিতাব আবূ দাউদ শরীফে উল্লেখ আছে হযরত
আবুজর গিফারি (রাদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু) হযরত নবী করীম
সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর সাথে সাক্ষাত ও
ইসলাম গ্রহন করার উদ্দেশ্যে মক্কা শরীফে আসেন
এবং পুরো একটি মাস শুধু যমযম এর পানি পান
করে বেচে ছিলেন। হযরত আবুজর গিফারি (রাদ্বিয়াল্লাহু
তায়ালা আনহু) তার ক্ষুধা এবং শুধু তৃস্নাই মেটাননি,
তিনি মোটা হয়েছিলেন। শেষ অল্প দশকে সাম্প্রতিক পেয়েছেন
যা পান করলে সাস্থ ভাল হয়। এবং তারা বলেন যমযম এর
পানি খাবার এবং পানীয় হিসেবে পৃথকভাবে সামর্থ্য, যমযম এর
পানি স্বাস্থ্য সুবিধার ও তারিফ করা হয়। হুজুর পাক
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছিলেন
অসুস্থতা থেকে এটি একটি আরগ্য/সেফা।
যমযম এর পানি কোন লবন যুক্ত বা তরলাইত পানি নয় তবে এ
পানি পান করলে এর একটি সতন্ত্র স্বাদ অনুভুত হয় যা কেবল
পান কারী অনুভব করতে পারে। যমযম কুপের পানি হচ্ছে এমন
একটি পানি যা কখনো জীবানু দ্বারা আক্রাকন্ত হয়নি। ১৯৭৯
সালে (জামাদিউল উলা মাসের ১৭ তারিখ ১৩৯৯ হিজরী) ভাল
করে পাক পবিত্রকরে একজন কে নামান হয় এর ভিতর
পরিস্কার কারার জন্য। তিনি যমযম কুপের নিচ থেকে বিভিন্ন
প্রকার আসবাব (থালা, বাটি), ধাতব পদার্থ(মুদ্রা), মাটির
পাত্র পান কিন্তু বিভিন্ন প্রকার জিনিষ ফেলার পরও এ
পানি কুদরতী ভাবে সম্পুর্ন দোষন মুক্ত ছিল।

শেয়ার করে সবাই খবটি জানিয়ে দিন।

Thursday, 20 March 2014

Bukhari hadith




قصه حقيقيه شاب



on behalf of a good friend

قصه حقيقيه شاب عمره ستة عشر عاماً ..
كان في المسجد يتلو القرآن ..
وينتظر إقامة صلاة الفجر ..
فلما أقيمت الصلاة ..
رد المصحف إلى مكانه ..
... ... ... ... ثم نهض ليقف في الصف ..
فإذا به يقع على الأرض فجأة مغمى عليه ..
حمله بعض المصلين إلى المستشفى ..

يقول الدكتور الجبير الذي عاين حالته ..
أُتي إلينا بهذا الشاب محمولاً كالجنازة ..
فلما كشفت عليه فإذا هو مصاب بجلطة في القلب .. لو أصيب بها جمل لأردته ميتاً ..

نظرت إلى الشاب فإذا هو يصارع الموت ..
ويودع أنفاس الحياة ..
سارعنا إلى نجدته .. وتنشيط قلبه ..
أوقفت عنده طبيب الإسعاف يراقب حالته ..
وذهبت لإحضار بعض الأجهزة لمعالجته ..
فلما أقبلت إليه مسرعاً ..
فإذا الشاب متعلق بيد طبيب الإسعاف ..
والطبيب قد الصق أذنه بفم الشاب ..
والشاب يهمس في أذنه بكلمات..
فوقفت أنظر إليهما .. لحظات..

وفجأة أطلق الشاب يد الطبيب ..
وحاول جاهداً أن يلتفت لجانبه الأيمن ..
ثم قال بلسان ثقيل : أشهد أن لا إله إلا الله .. وأشهد أن محمداً عبده ورسوله .. وأخذ يكررها .. ونبضه يتلاشى .. وضربات القلب تختفي..
ونحن نحاول إنقاذه..
ولكن قضاء الله كان أقوى..
ومات الشاب..
عندها انفجر طبيب الإسعاف باكياً..
حتى لم يستطع الوقوف على قدميه..

فعجبنا وقلنا له : يا فلان .. ما لك تبكي..
ليست هذه أول مرة ترى فيها ميتاً..
لكن الطبيب استمر في بكائه ونحيبه..
فلما .. خف عنه البكاء سألناه : ماذا كان يقول لك الفتى ؟
فقال : لما رآك يا دكتور .. تذهب وتجيء .. وتأمر وتنهى.. علم أنك الطبيب المختص به ..
فقال لي :
يا دكتور .. قل لصاحبك طبيب القلب.. لا يتعب نفسه.. لا يتعب.. أنا ميت لا محالة ..
والله إني أرى مقعدي من الجنة الآن ..
الله أكبر ..
{ إِنَّ الَّذِينَ قَالُوا رَبُّنَا اللَّهُ ثُمَّ اسْتَقَامُوا تَتَنَزَّلُ عَلَيْهِمُ الْمَلائِكَةُ أَلَّا تَخَافُوا وَلا تَحْزَنُوا وَأَبْشِرُو
ا بِالْجَنَّةِ الَّتِي كُنْتُمْ تُوعَدُونَ }

هذا هو الفرق بين المطيع والعاصي ..
أسأل الله أن يختم لنا جميعاً بالصالحات .