Sunday 30 March 2014
Saturday 29 March 2014
Masjid in BAngladesh
রাজধানী ঢাকার বারিধারার বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ মসজিদ নির্মাণ করা হচ্ছে।
শুক্রবার সকলে মসজিদটির ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান।
উল্লেখ্য, দেশে এই প্রথম সবচেয়ে বড় ও নান্দনিক মসজিদ নির্মাণ করা হচ্ছে। বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার ‘এন’ ব্লকে সোয়া লাখ স্কয়ার ফুট জায়গার ওপর নির্মিত হচ্ছে এ মসজিদটি। লক্ষাধিক মুসল্লি এই মসজিদে এক সঙ্গে নামাজ আদায় করতে পারবেন।
Wednesday 26 March 2014
Sunday 23 March 2014
Bangla hadis 3/23/14
হযরত আবু উমামা (রাঃ) হতে বর্ণিত, নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন, কোনো মুমিনের জন্য আল্লাহর তাকওয়া অর্জনের পর নেককার স্ত্রীর সবচেয়ে কল্যাণকর। কারণ স্বামী তাকে আদেশ করলে সে আনুগত্য করে, তার দিকে তাকালে সে (স্বামী) মুগ্ধ হয়। তাকে নিয়ে শপথ করলে সে তা (শপথকৃত কর্ম) পূরণ করে। স্বামীর অনুপস্থিতিতে নিজেকে (অন্যায়-অপকর্ম থেকে) এবং স্বামীর সম্পদ হেফাজত করে।
{সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস : ১৮৫৭}\
আনাস ইবনে মালিক (রাঃ) বলেন, আমি উমর ইবনে খাত্তাব (রাঃ) কে দেখেছি যখন তিনি আমিরুল মুমিনীন ছিলেন আর তখন তাঁর জামায় উভয় স্কন্ধের মধ্যস্থলে পর পর তিনটি তালি লাগানো ছিল।
{মুয়াত্তা মালিক, অধ্যায়-৪৮ রেওয়ায়ত-১৯}
উম্মে খাল্লাদ (রাঃ) নামের এক মহিলা সাহাবী তার সদ্য শাহাদাতবরণকারী সন্তান সম্পর্কে জানার জন্য রাসূলুল্লাহ (সাঃ)-এর দরবারে এলেন। তার চেহারা নেকাবে ঢাকা ছিল। এক সাহাবী তাকে বললেন, তুমি তোমার শাহাদাতবরণকারী সন্তান সম্পর্কে জানতে এসেছ, (আর এমন শোকের মূহূর্তেও) তোমার চেহারা নেকাবে ঢাকা! তখন সাহাবিয়্যা উত্তরে বললেন, ‘‘আমি সন্তান হারিয়েছি, লজ্জা হারাইনি’’।
{সুনানে আবু দাউদ, হাদীস : ২১৪৯; জামে তিরমিযী, হাদীস : ২৭৭৭}
আর যদি প্রথমেই ইচ্ছাকৃত তাকায় বা দ্বিতীয়বার তাকায় তা হবে দৃষ্টির খেয়ানত। আর এ ব্যাপারে আল্লাহ তাআলা সতর্ক করে বলেছেন-
আল্লাহ তোমাদের দৃষ্টির অপব্যবহার এবং অন্তর যা গোপন রাখে তা (ভালোভাবে) জানেন।
{সূরা মুমিন : ১৯}
{সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস : ১৮৫৭}\
আনাস ইবনে মালিক (রাঃ) বলেন, আমি উমর ইবনে খাত্তাব (রাঃ) কে দেখেছি যখন তিনি আমিরুল মুমিনীন ছিলেন আর তখন তাঁর জামায় উভয় স্কন্ধের মধ্যস্থলে পর পর তিনটি তালি লাগানো ছিল।
{মুয়াত্তা মালিক, অধ্যায়-৪৮ রেওয়ায়ত-১৯}
উম্মে খাল্লাদ (রাঃ) নামের এক মহিলা সাহাবী তার সদ্য শাহাদাতবরণকারী সন্তান সম্পর্কে জানার জন্য রাসূলুল্লাহ (সাঃ)-এর দরবারে এলেন। তার চেহারা নেকাবে ঢাকা ছিল। এক সাহাবী তাকে বললেন, তুমি তোমার শাহাদাতবরণকারী সন্তান সম্পর্কে জানতে এসেছ, (আর এমন শোকের মূহূর্তেও) তোমার চেহারা নেকাবে ঢাকা! তখন সাহাবিয়্যা উত্তরে বললেন, ‘‘আমি সন্তান হারিয়েছি, লজ্জা হারাইনি’’।
পুরুষ তার দৃষ্টি সংযত রাখার পরও যদি হঠাৎ নারীর প্রতি দৃষ্টি পড়ে যায় তাহলে যেন দৃষ্টি সরিয়ে নেয়, দ্বিতীয়বার দৃষ্টি না দেয়।
রাসূলুল্লাহ (সাঃ) হযরত আলী (রাঃ) কে বলেছেন-
হে আলী! প্রথমবার যদি (অনিচ্ছাকৃত) দৃষ্টি পড়ে যায় তাহলে দ্বিতীয়বার দৃষ্টি দিও না। কেননা প্রথম দৃষ্টি (যা অনিচ্ছাকৃত হঠাৎ হয়ে গেছে) তোমাকে মাফ করা হবে, কিন্তু পুনরায় তাকালে তা মাফ করা হবে না।..
রাসূলুল্লাহ (সাঃ) হযরত আলী (রাঃ) কে বলেছেন-
হে আলী! প্রথমবার যদি (অনিচ্ছাকৃত) দৃষ্টি পড়ে যায় তাহলে দ্বিতীয়বার দৃষ্টি দিও না। কেননা প্রথম দৃষ্টি (যা অনিচ্ছাকৃত হঠাৎ হয়ে গেছে) তোমাকে মাফ করা হবে, কিন্তু পুনরায় তাকালে তা মাফ করা হবে না।..
{সুনানে আবু দাউদ, হাদীস : ২১৪৯; জামে তিরমিযী, হাদীস : ২৭৭৭}
আর যদি প্রথমেই ইচ্ছাকৃত তাকায় বা দ্বিতীয়বার তাকায় তা হবে দৃষ্টির খেয়ানত। আর এ ব্যাপারে আল্লাহ তাআলা সতর্ক করে বলেছেন-
আল্লাহ তোমাদের দৃষ্টির অপব্যবহার এবং অন্তর যা গোপন রাখে তা (ভালোভাবে) জানেন।
{সূরা মুমিন : ১৯}
Bangla 3/23/14
আবু হুরায়রা রাদিআল্লাহ আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “চারটি গুণ দেখে নারীদের বিবাহ করা হয়- সম্পদ, বংশ মর্যাদা, সৌন্দর্য ও দীনদারি। তবে ধার্মিকতার দিক প্রাধান্য দিয়েই তুমি কামিয়াব হও নয়তো তোমার হাত ধুলি ধুসরিত হবে।”
{মুসলিম: ১০/৩০৫}\
Saturday 22 March 2014
যমযম কূপের বিশেষত্ব~
~~~যমযম কূপের বিশেষত্ব~~~
১৯৭১ সালে একজন মিসরীয় ডাক্তার ইউরোপীয়
একটি পত্রিকায় লিখেন,যমযমের পানি মানুষের স্বাস্থ্য
উপযোগী নয়। তার যুক্তি ছিল, কাবা শরীফে অবস্থিত যমযম
ইঁদারা (কূপ)টি মক্কা শহরের কেন্দ্রেও সমুদ্র সমতল
থেকে নিচে অবস্থিত । ফলে শহরের সব ময়লা পানি কূপের
দিকে ধাবিত হয় এতে কূপের পানি বিশুদ্ব থাকতে পারেনা ।
বাদশা ফয়সল সংবাদটি জেনে সউদী কৃষি ও পানি সম্পদ
মন্ত্রনালয়কে যমযমের পানির বিশুদ্বতা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করান
এবং এর নমুনা ইউরোপীয় ল্যাবরেটরিতে পাঠানোর জন্য
নির্দেশ দেন। ওই মন্ত্রনালয়ে সমুদ্রের পানি থেকে পান যোগ্য
পানি উৎপাদন কাজে নিয়োজিত রসায়ন প্রকৌশলী তারিক
হুসাইনকে এ ব্যপারে তথ্য সংগ্রহের জন্য দায়িত্ব দেয়া হয়।
তিনি তার তদন্ত প্রতিবেদনে বর্ণনা করেছেন , যমযম
ইঁদারা (কূপ)টি প্রায় ১৮:১৪ ফুট। একজন ৫ফুট ৮
ইঞ্চি মানুষকে কূপে নামানো হলে তার কাধ পর্যন্ত ডুবে যায়।
সম্পূর্ণ হাটলেও তার মাথা কখনও ডুবে যায়নি। কুপের
মধ্যে কোন পাইপ বা ছিদ্র নেই।আরো সুষ্পষ্ট অনুস্ধানের জন্য
তিনি একটি শক্তি শালী পাম্পের সাহায্যে কূপের সব পানি দ্রুত
সেচে ফেলার সিদ্ধান্ত নেন। কিন্তু প্রথমে কিছুই
খুজে পাওয়া যায়নি। অবশেষে তিনি আবিস্কার করেন যে, সেচের
ফলে কূপের পানি যখন কমে আসে তখন পায়ের নিচের বালু
নাচতে থাকে।তিনি বিস্ময়ে অভিভূত হয়ে পড়েন।পায়ের নিচের
বালু চুইয়ে পানি উঠে।এরপর যমযমের নমুনা পরীক্ষার জন্য
ইউরোপের গবেষনাগারে পাঠানো হয় পানি।
মক্কা থেকে ফিরে আসার আগে তিনি স্থানীয় প্রশাসকের
সাথে কথা বলেন। তারা জানান,মক্কার আশেপাশে কয়েকটি কূপ
রয়েছে, যেগুলোর বেশী ভাগই শুকনো। অন্যগুলোও
মাঝে মাঝে শুকিয়ে যায়। কিন্তু যমযম ইঁদারা (কূপ) কখনই
শুকায়না। যমযমের পানির নমুনা সউদী ও ইউরোপীয়
গবেষনাগারে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয় এবং একই ফল
পাওয়া যায়। যমযমের পানির মধ্যে সাধারন পানির তুলনায়
ক্যালসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম সামান্য বেশী। এ কারনেই হয়ত
পরিশ্রান্ত হাজী সাহেবদের যমযমের পানি সতেজ ও সজীব
করে তোলে। কিন্তু এর চেয়েও তাৎপর্যপূর্ণ ব্যপার হচ্ছে,
যমযমের
পানিতে রয়েছে ফ্লোরাইড,ফ্লোরাইডে রয়েছে জীবানুনাশক
ক্ষমতা। ইউরোপীয় গবেষনাগার থেকে মন্তব্য করা হয়েছে,
যমযমের পানি পানের সম্পূর্ণ উপযুক্ত।
যমযম এর পানি নিসন্দেহে অন্যান্য যে কোন
পানি থেকে সাতন্ত্র, এতে প্রতি লিটারে ২০০০ মিলি গ্রাম
প্রকৃতিক উপাদান বিদ্যমান। সাভাবিক ভাবে খনিজ
পানিয়তে ২৬০ মিলিগ্রাম এর বেশী প্রকৃতিক উপাদান থাকেনা।
প্রথমতঃ যমযম এর পানিতে রাসয়নিক দ্রব্য ধনাত্বক আয়ন্স,
সোডিয়াম ২৫০ মিলি গ্রাম, ক্যালসিয়াম ২০০
মিলি গ্রাম,পটাশিয়াম ২০ মিলি গ্রাম এবং ম্যাগনেশিয়াম ৫০
মিলি গ্রাম প্রতি লিটারে।
দ্বীতিয়তঃ ঋনাত্বক আয়ন্স সালফার ৩৭২মিলি গ্রাম,
বাইকারবনেট ৩৬৬ মিলি গ্রাম, নাইট্রেড ২৭৩ মিলি গ্রাম.
ফসফেট ০.২৫ মিলি গ্রাম এবং এমনিয়া ৬ মিলি গ্রাম
প্রতি লিটারে।
যমযম পানি অলৌকিক ঘটনার অধিকার পানীয়,
একটি তৃস্না এবং ক্ষুধা উভয় মেটাতে সামর্থ্য। হুজুর পাক
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাহাবী গণ ইসলাম
প্রচারের পর পূর্বে যমযম এর পানির নাম ছিল “সাব্ব’আহ”
অথবা পরিতৃপ্তকারী। নবীজি বলেছিলেন: ” পৃথিবীর
মুখমন্ডলে সর্বোত্তম পানীয় যমযম এর পানি;
এইটি অসুস্থতা থেকে, খাবার এবং সাস্হ ভালো রাখে” হাদীস
শরীফ এর কিতাব আবূ দাউদ শরীফে উল্লেখ আছে হযরত
আবুজর গিফারি (রাদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু) হযরত নবী করীম
সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর সাথে সাক্ষাত ও
ইসলাম গ্রহন করার উদ্দেশ্যে মক্কা শরীফে আসেন
এবং পুরো একটি মাস শুধু যমযম এর পানি পান
করে বেচে ছিলেন। হযরত আবুজর গিফারি (রাদ্বিয়াল্লাহু
তায়ালা আনহু) তার ক্ষুধা এবং শুধু তৃস্নাই মেটাননি,
তিনি মোটা হয়েছিলেন। শেষ অল্প দশকে সাম্প্রতিক পেয়েছেন
যা পান করলে সাস্থ ভাল হয়। এবং তারা বলেন যমযম এর
পানি খাবার এবং পানীয় হিসেবে পৃথকভাবে সামর্থ্য, যমযম এর
পানি স্বাস্থ্য সুবিধার ও তারিফ করা হয়। হুজুর পাক
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছিলেন
অসুস্থতা থেকে এটি একটি আরগ্য/সেফা।
যমযম এর পানি কোন লবন যুক্ত বা তরলাইত পানি নয় তবে এ
পানি পান করলে এর একটি সতন্ত্র স্বাদ অনুভুত হয় যা কেবল
পান কারী অনুভব করতে পারে। যমযম কুপের পানি হচ্ছে এমন
একটি পানি যা কখনো জীবানু দ্বারা আক্রাকন্ত হয়নি। ১৯৭৯
সালে (জামাদিউল উলা মাসের ১৭ তারিখ ১৩৯৯ হিজরী) ভাল
করে পাক পবিত্রকরে একজন কে নামান হয় এর ভিতর
পরিস্কার কারার জন্য। তিনি যমযম কুপের নিচ থেকে বিভিন্ন
প্রকার আসবাব (থালা, বাটি), ধাতব পদার্থ(মুদ্রা), মাটির
পাত্র পান কিন্তু বিভিন্ন প্রকার জিনিষ ফেলার পরও এ
পানি কুদরতী ভাবে সম্পুর্ন দোষন মুক্ত ছিল।
শেয়ার করে সবাই খবটি জানিয়ে দিন।
১৯৭১ সালে একজন মিসরীয় ডাক্তার ইউরোপীয়
একটি পত্রিকায় লিখেন,যমযমের পানি মানুষের স্বাস্থ্য
উপযোগী নয়। তার যুক্তি ছিল, কাবা শরীফে অবস্থিত যমযম
ইঁদারা (কূপ)টি মক্কা শহরের কেন্দ্রেও সমুদ্র সমতল
থেকে নিচে অবস্থিত । ফলে শহরের সব ময়লা পানি কূপের
দিকে ধাবিত হয় এতে কূপের পানি বিশুদ্ব থাকতে পারেনা ।
বাদশা ফয়সল সংবাদটি জেনে সউদী কৃষি ও পানি সম্পদ
মন্ত্রনালয়কে যমযমের পানির বিশুদ্বতা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করান
এবং এর নমুনা ইউরোপীয় ল্যাবরেটরিতে পাঠানোর জন্য
নির্দেশ দেন। ওই মন্ত্রনালয়ে সমুদ্রের পানি থেকে পান যোগ্য
পানি উৎপাদন কাজে নিয়োজিত রসায়ন প্রকৌশলী তারিক
হুসাইনকে এ ব্যপারে তথ্য সংগ্রহের জন্য দায়িত্ব দেয়া হয়।
তিনি তার তদন্ত প্রতিবেদনে বর্ণনা করেছেন , যমযম
ইঁদারা (কূপ)টি প্রায় ১৮:১৪ ফুট। একজন ৫ফুট ৮
ইঞ্চি মানুষকে কূপে নামানো হলে তার কাধ পর্যন্ত ডুবে যায়।
সম্পূর্ণ হাটলেও তার মাথা কখনও ডুবে যায়নি। কুপের
মধ্যে কোন পাইপ বা ছিদ্র নেই।আরো সুষ্পষ্ট অনুস্ধানের জন্য
তিনি একটি শক্তি শালী পাম্পের সাহায্যে কূপের সব পানি দ্রুত
সেচে ফেলার সিদ্ধান্ত নেন। কিন্তু প্রথমে কিছুই
খুজে পাওয়া যায়নি। অবশেষে তিনি আবিস্কার করেন যে, সেচের
ফলে কূপের পানি যখন কমে আসে তখন পায়ের নিচের বালু
নাচতে থাকে।তিনি বিস্ময়ে অভিভূত হয়ে পড়েন।পায়ের নিচের
বালু চুইয়ে পানি উঠে।এরপর যমযমের নমুনা পরীক্ষার জন্য
ইউরোপের গবেষনাগারে পাঠানো হয় পানি।
মক্কা থেকে ফিরে আসার আগে তিনি স্থানীয় প্রশাসকের
সাথে কথা বলেন। তারা জানান,মক্কার আশেপাশে কয়েকটি কূপ
রয়েছে, যেগুলোর বেশী ভাগই শুকনো। অন্যগুলোও
মাঝে মাঝে শুকিয়ে যায়। কিন্তু যমযম ইঁদারা (কূপ) কখনই
শুকায়না। যমযমের পানির নমুনা সউদী ও ইউরোপীয়
গবেষনাগারে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয় এবং একই ফল
পাওয়া যায়। যমযমের পানির মধ্যে সাধারন পানির তুলনায়
ক্যালসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম সামান্য বেশী। এ কারনেই হয়ত
পরিশ্রান্ত হাজী সাহেবদের যমযমের পানি সতেজ ও সজীব
করে তোলে। কিন্তু এর চেয়েও তাৎপর্যপূর্ণ ব্যপার হচ্ছে,
যমযমের
পানিতে রয়েছে ফ্লোরাইড,ফ্লোরাইডে রয়েছে জীবানুনাশক
ক্ষমতা। ইউরোপীয় গবেষনাগার থেকে মন্তব্য করা হয়েছে,
যমযমের পানি পানের সম্পূর্ণ উপযুক্ত।
যমযম এর পানি নিসন্দেহে অন্যান্য যে কোন
পানি থেকে সাতন্ত্র, এতে প্রতি লিটারে ২০০০ মিলি গ্রাম
প্রকৃতিক উপাদান বিদ্যমান। সাভাবিক ভাবে খনিজ
পানিয়তে ২৬০ মিলিগ্রাম এর বেশী প্রকৃতিক উপাদান থাকেনা।
প্রথমতঃ যমযম এর পানিতে রাসয়নিক দ্রব্য ধনাত্বক আয়ন্স,
সোডিয়াম ২৫০ মিলি গ্রাম, ক্যালসিয়াম ২০০
মিলি গ্রাম,পটাশিয়াম ২০ মিলি গ্রাম এবং ম্যাগনেশিয়াম ৫০
মিলি গ্রাম প্রতি লিটারে।
দ্বীতিয়তঃ ঋনাত্বক আয়ন্স সালফার ৩৭২মিলি গ্রাম,
বাইকারবনেট ৩৬৬ মিলি গ্রাম, নাইট্রেড ২৭৩ মিলি গ্রাম.
ফসফেট ০.২৫ মিলি গ্রাম এবং এমনিয়া ৬ মিলি গ্রাম
প্রতি লিটারে।
যমযম পানি অলৌকিক ঘটনার অধিকার পানীয়,
একটি তৃস্না এবং ক্ষুধা উভয় মেটাতে সামর্থ্য। হুজুর পাক
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাহাবী গণ ইসলাম
প্রচারের পর পূর্বে যমযম এর পানির নাম ছিল “সাব্ব’আহ”
অথবা পরিতৃপ্তকারী। নবীজি বলেছিলেন: ” পৃথিবীর
মুখমন্ডলে সর্বোত্তম পানীয় যমযম এর পানি;
এইটি অসুস্থতা থেকে, খাবার এবং সাস্হ ভালো রাখে” হাদীস
শরীফ এর কিতাব আবূ দাউদ শরীফে উল্লেখ আছে হযরত
আবুজর গিফারি (রাদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু) হযরত নবী করীম
সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর সাথে সাক্ষাত ও
ইসলাম গ্রহন করার উদ্দেশ্যে মক্কা শরীফে আসেন
এবং পুরো একটি মাস শুধু যমযম এর পানি পান
করে বেচে ছিলেন। হযরত আবুজর গিফারি (রাদ্বিয়াল্লাহু
তায়ালা আনহু) তার ক্ষুধা এবং শুধু তৃস্নাই মেটাননি,
তিনি মোটা হয়েছিলেন। শেষ অল্প দশকে সাম্প্রতিক পেয়েছেন
যা পান করলে সাস্থ ভাল হয়। এবং তারা বলেন যমযম এর
পানি খাবার এবং পানীয় হিসেবে পৃথকভাবে সামর্থ্য, যমযম এর
পানি স্বাস্থ্য সুবিধার ও তারিফ করা হয়। হুজুর পাক
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছিলেন
অসুস্থতা থেকে এটি একটি আরগ্য/সেফা।
যমযম এর পানি কোন লবন যুক্ত বা তরলাইত পানি নয় তবে এ
পানি পান করলে এর একটি সতন্ত্র স্বাদ অনুভুত হয় যা কেবল
পান কারী অনুভব করতে পারে। যমযম কুপের পানি হচ্ছে এমন
একটি পানি যা কখনো জীবানু দ্বারা আক্রাকন্ত হয়নি। ১৯৭৯
সালে (জামাদিউল উলা মাসের ১৭ তারিখ ১৩৯৯ হিজরী) ভাল
করে পাক পবিত্রকরে একজন কে নামান হয় এর ভিতর
পরিস্কার কারার জন্য। তিনি যমযম কুপের নিচ থেকে বিভিন্ন
প্রকার আসবাব (থালা, বাটি), ধাতব পদার্থ(মুদ্রা), মাটির
পাত্র পান কিন্তু বিভিন্ন প্রকার জিনিষ ফেলার পরও এ
পানি কুদরতী ভাবে সম্পুর্ন দোষন মুক্ত ছিল।
শেয়ার করে সবাই খবটি জানিয়ে দিন।
Thursday 20 March 2014
قصه حقيقيه شاب
on behalf of a good friend
قصه حقيقيه شاب عمره ستة عشر عاماً ..
كان في المسجد يتلو القرآن ..
وينتظر إقامة صلاة الفجر ..
فلما أقيمت الصلاة ..
رد المصحف إلى مكانه ..
... ... ... ... ثم نهض ليقف في الصف ..
فإذا به يقع على الأرض فجأة مغمى عليه ..
حمله بعض المصلين إلى المستشفى ..
يقول الدكتور الجبير الذي عاين حالته ..
أُتي إلينا بهذا الشاب محمولاً كالجنازة ..
فلما كشفت عليه فإذا هو مصاب بجلطة في القلب .. لو أصيب بها جمل لأردته ميتاً ..
نظرت إلى الشاب فإذا هو يصارع الموت ..
ويودع أنفاس الحياة ..
سارعنا إلى نجدته .. وتنشيط قلبه ..
أوقفت عنده طبيب الإسعاف يراقب حالته ..
وذهبت لإحضار بعض الأجهزة لمعالجته ..
فلما أقبلت إليه مسرعاً ..
فإذا الشاب متعلق بيد طبيب الإسعاف ..
والطبيب قد الصق أذنه بفم الشاب ..
والشاب يهمس في أذنه بكلمات..
فوقفت أنظر إليهما .. لحظات..
وفجأة أطلق الشاب يد الطبيب ..
وحاول جاهداً أن يلتفت لجانبه الأيمن ..
ثم قال بلسان ثقيل : أشهد أن لا إله إلا الله .. وأشهد أن محمداً عبده ورسوله .. وأخذ يكررها .. ونبضه يتلاشى .. وضربات القلب تختفي..
ونحن نحاول إنقاذه..
ولكن قضاء الله كان أقوى..
ومات الشاب..
عندها انفجر طبيب الإسعاف باكياً..
حتى لم يستطع الوقوف على قدميه..
فعجبنا وقلنا له : يا فلان .. ما لك تبكي..
ليست هذه أول مرة ترى فيها ميتاً..
لكن الطبيب استمر في بكائه ونحيبه..
فلما .. خف عنه البكاء سألناه : ماذا كان يقول لك الفتى ؟
فقال : لما رآك يا دكتور .. تذهب وتجيء .. وتأمر وتنهى.. علم أنك الطبيب المختص به ..
فقال لي :
يا دكتور .. قل لصاحبك طبيب القلب.. لا يتعب نفسه.. لا يتعب.. أنا ميت لا محالة ..
والله إني أرى مقعدي من الجنة الآن ..
الله أكبر ..
{ إِنَّ الَّذِينَ قَالُوا رَبُّنَا اللَّهُ ثُمَّ اسْتَقَامُوا تَتَنَزَّلُ عَلَيْهِمُ الْمَلائِكَةُ أَلَّا تَخَافُوا وَلا تَحْزَنُوا وَأَبْشِرُو
ا بِالْجَنَّةِ الَّتِي كُنْتُمْ تُوعَدُونَ }
هذا هو الفرق بين المطيع والعاصي ..
أسأل الله أن يختم لنا جميعاً بالصالحات .
قصه حقيقيه شاب عمره ستة عشر عاماً ..
كان في المسجد يتلو القرآن ..
وينتظر إقامة صلاة الفجر ..
فلما أقيمت الصلاة ..
رد المصحف إلى مكانه ..
... ... ... ... ثم نهض ليقف في الصف ..
فإذا به يقع على الأرض فجأة مغمى عليه ..
حمله بعض المصلين إلى المستشفى ..
يقول الدكتور الجبير الذي عاين حالته ..
أُتي إلينا بهذا الشاب محمولاً كالجنازة ..
فلما كشفت عليه فإذا هو مصاب بجلطة في القلب .. لو أصيب بها جمل لأردته ميتاً ..
نظرت إلى الشاب فإذا هو يصارع الموت ..
ويودع أنفاس الحياة ..
سارعنا إلى نجدته .. وتنشيط قلبه ..
أوقفت عنده طبيب الإسعاف يراقب حالته ..
وذهبت لإحضار بعض الأجهزة لمعالجته ..
فلما أقبلت إليه مسرعاً ..
فإذا الشاب متعلق بيد طبيب الإسعاف ..
والطبيب قد الصق أذنه بفم الشاب ..
والشاب يهمس في أذنه بكلمات..
فوقفت أنظر إليهما .. لحظات..
وفجأة أطلق الشاب يد الطبيب ..
وحاول جاهداً أن يلتفت لجانبه الأيمن ..
ثم قال بلسان ثقيل : أشهد أن لا إله إلا الله .. وأشهد أن محمداً عبده ورسوله .. وأخذ يكررها .. ونبضه يتلاشى .. وضربات القلب تختفي..
ونحن نحاول إنقاذه..
ولكن قضاء الله كان أقوى..
ومات الشاب..
عندها انفجر طبيب الإسعاف باكياً..
حتى لم يستطع الوقوف على قدميه..
فعجبنا وقلنا له : يا فلان .. ما لك تبكي..
ليست هذه أول مرة ترى فيها ميتاً..
لكن الطبيب استمر في بكائه ونحيبه..
فلما .. خف عنه البكاء سألناه : ماذا كان يقول لك الفتى ؟
فقال : لما رآك يا دكتور .. تذهب وتجيء .. وتأمر وتنهى.. علم أنك الطبيب المختص به ..
فقال لي :
يا دكتور .. قل لصاحبك طبيب القلب.. لا يتعب نفسه.. لا يتعب.. أنا ميت لا محالة ..
والله إني أرى مقعدي من الجنة الآن ..
الله أكبر ..
{ إِنَّ الَّذِينَ قَالُوا رَبُّنَا اللَّهُ ثُمَّ اسْتَقَامُوا تَتَنَزَّلُ عَلَيْهِمُ الْمَلائِكَةُ أَلَّا تَخَافُوا وَلا تَحْزَنُوا وَأَبْشِرُو
ا بِالْجَنَّةِ الَّتِي كُنْتُمْ تُوعَدُونَ }
هذا هو الفرق بين المطيع والعاصي ..
أسأل الله أن يختم لنا جميعاً بالصالحات .
Tuesday 18 March 2014
Sunday 16 March 2014
Statement of Allah.
"Narrated Said bin Jubair: Ibn 'Abbas in the explanation of the Statement of Allah. Move not your tongue concerning (the Quran) to make haste therewith." (75.16) Said "Allah's Apostle used to bear the revelation with great trouble and used to move his lips (quickly) with the Inspiration." Ibn 'Abbas moved his lips saying, "I am moving my lips in front of you as Allah's Apostle used to move his." Said moved his lips saying: "I am moving my lips, as I saw Ibn 'Abbas moving his." Ibn 'Abbas added, "So Allah revealed 'Move not your tongue concerning (the Qur'an) to make haste therewith. It is for us to collect it and to give you (O Muhammad) the ability to recite it (the Qur'an) (75.16-17) which means that Allah will make him (the Prophet ) remember the portion of the Qur'an which was revealed at that time by heart and recite it. The Statement of Allah: And 'When we have recited it to you (O Muhammad through Gabriel) then you follow its (Qur'an) recital' (75.18) means 'listen to it and be silent.' Then it is for Us (Allah) to make It clear to you' (75.19) means 'Then it is (for Allah) to make you recite it (and its meaning will be clear by itself through your tongue). Afterwards, Allah's Apostle used to listen to Gabriel whenever he came and after his departure he used to recite it as Gabriel had recited it."
Monday 10 March 2014
Sunday 9 March 2014
Saturday 1 March 2014
Prophet Muhhamad saw
Bismillah al rahman al rahim “In the name of Allah”
Asalaamu Alaykum, just want to share a poem with you.
What a year was 570 AD
A person was born, a prophet to be
Muhammed (saws) that was his name
People were misguided and that’s when he came
He would go on to leave all the idols behind
He is an example to all of mankind
A person was born, a prophet to be
Muhammed (saws) that was his name
People were misguided and that’s when he came
He would go on to leave all the idols behind
He is an example to all of mankind
Rabbi al Awwal the 12th that was the day
He came to this world to show us the way
He was born in Mecca, the holiest place
A life full of challenges he was to face
Abdullah (ra) his father, had by then passed away
Leaving Amina (ra) his mother, in her arms he lay
He came to this world to show us the way
He was born in Mecca, the holiest place
A life full of challenges he was to face
Abdullah (ra) his father, had by then passed away
Leaving Amina (ra) his mother, in her arms he lay
Haalima Sadia, took over his care
Until he was six, our prophet was there
His mother then died, he was left all alone
Abdul Muttalib (ra) his grand-dad then made him his own
When our prophet was nine, his grandfather died
Abu Talib, his uncle, became his new guide
Until he was six, our prophet was there
His mother then died, he was left all alone
Abdul Muttalib (ra) his grand-dad then made him his own
When our prophet was nine, his grandfather died
Abu Talib, his uncle, became his new guide
In his 20′s, a merchant Muhammed (saws) became by trade
Al-Amin, (the trustworthy) became his grade
Hazrat Khadija (ra) aged 40, became his bride
He was 25, with her by his side
To the poor, she gave away all her wealth
A dedicated wife in sickness and health
Al-Amin, (the trustworthy) became his grade
Hazrat Khadija (ra) aged 40, became his bride
He was 25, with her by his side
To the poor, she gave away all her wealth
A dedicated wife in sickness and health
360 idols in the Kaaba, they were at that time
Our prophet realised that this was a crime
He would go to mount Hira, leaving behind his wife
Reflecting and wondering about the meaning of life
Our prophet realised that this was a crime
He would go to mount Hira, leaving behind his wife
Reflecting and wondering about the meaning of life
While thinking there in the midst of the night
He heard a loud voice which filled him with fright
It was the angel Gibrail (as) who asked him to read
Our prophet couldn’t and didn’t take heed
The angel embraced him and then asked him later
Read, Read in the name of the Creator
Who created man from a drop of blood
He heard a loud voice which filled him with fright
It was the angel Gibrail (as) who asked him to read
Our prophet couldn’t and didn’t take heed
The angel embraced him and then asked him later
Read, Read in the name of the Creator
Who created man from a drop of blood
Our prophet couldn’t read but at that time he could
Our prophet rushed to the path straight ahead
He heard a voice from the heavens which said
Muhammed (saws) truly you are the messenger of Allah
Muhammed (saws) was scared and thought this quite odd
‘Praise be to Allah’ his wife said instead
”I know you’ve been chosen as Allah’s messenger’ she said
And thus Khadija (ra) became the first woman of Islam
Our prophet rushed to the path straight ahead
He heard a voice from the heavens which said
Muhammed (saws) truly you are the messenger of Allah
Muhammed (saws) was scared and thought this quite odd
‘Praise be to Allah’ his wife said instead
”I know you’ve been chosen as Allah’s messenger’ she said
And thus Khadija (ra) became the first woman of Islam
And over the next 23 years came the revelation, the Quran
He preached to all people, every creed every race
Yet so many hardships he had to face
There were fears for his life, and then the Hijrat took place
He then entered Medina, all by Allah’s grace
He was greeted by the Ansaris who gave their salaam
To him and his companions, the Sahaba Ikram
He preached to all people, every creed every race
Yet so many hardships he had to face
There were fears for his life, and then the Hijrat took place
He then entered Medina, all by Allah’s grace
He was greeted by the Ansaris who gave their salaam
To him and his companions, the Sahaba Ikram
Then came the battles, which were fought face to face
Then the conquest of Mecca, Muhammed (saws)’s birthplace
An Nasr was revealed, its message was clear
Muhammed (saws) knew that his time was near
Everyone gathered to hear his last speech
Little did they know how far Allah’s message would reach
Then the conquest of Mecca, Muhammed (saws)’s birthplace
An Nasr was revealed, its message was clear
Muhammed (saws) knew that his time was near
Everyone gathered to hear his last speech
Little did they know how far Allah’s message would reach
Muhammed (saws) gave us the miracle the Quran
And now a 1/4 of the world follows Islam
He is our role-model, the best of mankind
And has left the Quran and his Sunnah behind
And now a 1/4 of the world follows Islam
He is our role-model, the best of mankind
And has left the Quran and his Sunnah behind
Read the Quran as much as you can
The words of Allah (swt) for the guidance of man
And follow our prophet’s Sunnah, when eating and dressing
And send him salutations and many a blessing
He came to mankind to show us the way
And Insha-Allah, we’ll meet him; we’ll meet him one day.
The words of Allah (swt) for the guidance of man
And follow our prophet’s Sunnah, when eating and dressing
And send him salutations and many a blessing
He came to mankind to show us the way
And Insha-Allah, we’ll meet him; we’ll meet him one day.
By Muhammad Usman Farooq
Subscribe to:
Posts (Atom)